১ | আমে ফরমালিন দেয়া থাকলে মিষ্টি গন্ধ পাওয়া যাবে না। |
২ | আম নাকের কাছে নিয়ে ভালো করে শুঁকে নিন। গাছ পাকা আমে অবশ্যই বোটার কাছে ঘ্রাণ থাকবে। |
৩ | গাছপাকা হলে এসব আমের ত্বকে বিচ্ছিরি দাগ পড়ে। রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হলে আমের ত্বক হয় মসৃণ ও সুন্দর। |
৪ | ফরমালিন যুক্ত আমে মাছি বসবে না। |
৫ | আম মুখে দেওয়ার পর যদি দেখেন যে কোনো গ্রাণ নেই কিংবা আমে টক বা মিষ্টি কোনো স্বাদ নেই, বুঝবেন সে আমে ফরমালিন দেওয়া। |
৬ | আমের গায়ে সাধারণত এক ধরনের সাদা পাউডারের মতো থাকে। যা পানিতে বা ফরমালিনে চুবালে চলে যায় । এটাও খেয়াল রাখুন। |
৭ | আমে রাসায়নিকে চুবালে ঝকঝকে, সুন্দর ও পরিস্কার হয়। কিন্তু গাছপাকা আমের গায়ে সাদাটে ভাব থাকে। |
৮ | প্রাকৃতিকভাবে পাকা আম কাটলে এর ভেতরের শাসটি হবে লালচে হলুদ রঙের কিন্তু ফরমালিন যুক্ত আমের ভেতরের অংশটি হবে হালকা অথবা গাঢ় হলুদ রঙের। |
৯ | গাছে পাকা আমে রস বেশি থাকে এবং খুব মিষ্টি হয়। কিন্তু ফরমালিন যুক্ত আমে রস অনেক কম থাকে। |
১০ | ফমালিন মুক্ত আম কোথাও রাখলে সুগ্রাণ সব দিকে ছড়িয়ে পড়বে। |
১১ | গাছপাকা আমের ত্বকের রঙে ভিন্নতা থাকবে। গোঁড়ার দিকে গাঢ় রঙ হবে, সেটাই স্বাভাবিক। কারবাইড দেওয়া আমের আগাগোড়া হলদেটে হয়ে যায়, কখনো কখনো বেশি দেওয়া হলে সাদাটেও হয়ে যায়। |
এরপরও যদি কেনা আম নিয়ে কোনো প্রকার সন্দেহ থাকে তবে ডুবো পানিতে ১/২ ফোটা ভিনেগার মিশিয়ে আমগুলি ১ ঘণ্টা রেখে দিনে, এতে করে ৯০% পর্যন্ত বিষমুক্ত করা সম্ভব।
thanks
Thanks
Thanks